বিএনপি’র রাজনীতি তে রুমিন ফারহানা বেশ আলোচিত নাম।ওনি পেশায় একজন আইনজীবী এই তরুণ নেএী রাজনীতি তে এসে স্বল্প সময়েই বেশ জনপ্রিয়তা অজন করেছেন।
সমসাময়িক ইসুতে তার ক্ষুরধার বঔব্য আইনি ব্যাখ্যা, যুক্তি দিয়ে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষে ঘায়েল করায় ক্ষমতা তার এক অন্যন্যা উচ্চতায়( রুমিনা ফারহানার ব্যওিত্ব বাচনভঙ্গি, টক শোতে সরব উপস্থিতি। পারিবারিক ঐতিহ্য দল ও নেতৃত্বের প্রতি প্রতিভা এবং রাজনীতির মাঠ থেকে সংসদে সোচ্চার ভুমিকায় প্রশংসা রয়েছে রাজনৈতিক মহলে।রুমিন ফারহানার বাবা অলি আহাদ ছিলেন এদেশের একজন আদশবান রাজনিতিবীদ ভাষা আন্দোলনে তার গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা ছিল।
তিনি রাজনীতি করেছেন হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক,মাওলানা আবদুল হামিদ খান ভাষানী,বহবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মত নেতাদের সাথে। প্রতিষ্টালগ্নে তিনি আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতা ছিলেন। বাবার মৃত্যুর পর রুমিন ফারহানা রাজনীতিতে প্রবেশ করেন।তার বি এন পির রাজনীতি তে জড়িয়ে পড়ার নেপ্যথ্য কি কারণ সেটি নিয়ে ও পাঠকদের আগ্রহ রয়েছে।
অলি আহাদের কন্যা ব্যারিষ্টার রুমিন ফারহানা বলেনঃ আমার বাবা যখন অসুস্থ তখন দেশনেত্রী খালেদা জিয়া আমাদের বাসায় এসেছেন,আমার বাবাকে দেখে গেছেন, আমার বাবা যেদিন মারা যান (২০ অক্টোবর) সেদিন সকালের ফ্লাইটে উনি চীন থেকে আসেন এটা একটা বিরাট বিষয় এবং বেশ কষ্ট কর।উনি পারতেন বাসায় এসে বিশ্রাম নিয়ে পরবতীতে আমাদের বাসায় এসে সমবেদনা জানাতে কিন্তু উনি তা করেননি। উনি এয়ারপোর্ট থেকে সরাসরি হাসপাতালে এসেছেন। রুমিন ফারহানা বলেন, আমি আমার বাবার একমাত্র সন্তান। আমি আমার বাবাকে যেদিন হারাই সেদিন মনে হয়েছে আমি পৃথিবীর সবকিছু হারিয়ে ফেলেছি। এসময় উনি যখন আমার মাথায় হাত দিয়ে সান্ত্বনা জানিয়েছিলেন। তখনই ওনার প্রতি আমার একটা ঋন তৈরি হয়ে যায়।তারপর থেকে আমি সবস্ব দিয়ে চেষ্টা করেছি সেই ঋন পরিশোধের। রুমিন ফারহানা বলেন, ২০১৩ -১৪ সালে যখন দেশে উওাল সময় কাউকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না,আমি এ কথা গুলো আগে কখনো বলিনি।তবে অনেকই বলতো যে হঠাৎ কিভাবে রুমিন ফারহানা বি এন পির তে উদয় হলো।তাদের উদ্দেশ্য ই আজকে বলি কাউকে দেখা যায়নি ২০১৩-১৪ সালে। সবাই পথের নিচে ছিলেন, তখনই রুমিন ফারহানা প্রত্যেক রাতে দু- তিন টা চ্যানেলে টকশো করেছে। কারণ চ্যানেলগুলো কি করবে,পরিচয় মুখগুলো তখন মাঠে নেই হারিয়ে গেছে,তখন এই অপরিচিত রুমিনকেই নিতে হয়েছে। অপরিচিত রুমিনই চ্যানেলে থেকে চ্যানেলে ঘুরেঘুরে বি এন পির কথা বলতেন। ২০১৯-১৫ সাল আজ কাল তো কোনো কিছু মুছে যায় না। ওই সময় কার গেছেন, কাদের চেহেরা দেখা গেছে। আমলনামা দেখলেই বুঝা যাবে। তো সুতরাং ওই সময় আমি চেষ্টা করেছি দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার ঋন কিছু টা হলেও শোধ করায়। আমার তো অনেক ঋন ওনার কাছে। রুমিন ফারহানা বলেন, আমার বাবায় মৃত্যুর একবছর পর দেশনেত্রী আমাকে না জানিয়ে ই ফরেইন অ্যাফেয়াম টিমের মেম্বার করেন। তখন ফরেইন অ্যাফেয়াম টিমের মেম্বার ছিলেন মাএ ১০ জন আমি বাদে বাকী ৯ জনই আমার বাবার সাথের রাজনীতি করতেন। অথ্যা অত্যন্ত সিনিয়র রাজনীতি বিদ। ২০১২-১৩ সালে আমি তখন একদমই ছোট। কিন্তু দেশনেত্রী আমাকে সেই টিমের মেম্বার নিবাচিত করেন।সেই টিমের মিটিংয়ে আমি যখন ঘরের দরজা খুলে টুকি, তখন আমি ভেবেছিলাম ভুল ঘরে টুকে পড়েছি। কারণ সে মিটিংয়ে সবাই ছিলেন আমার বাবার বন্ধু, ওসমান ফারুক, শমসের মুবিন চৌধুরী, রিয়াজ রহমান, সামিউদ্দিন আহমেদ, এত সিনিয়র মেম্বার গন চারপাশে আমি ভেবেছি নিশ্চয় আমি ভুল ঘরে এসেছি। পরে আমাকে বলা হলো, না আমাকে আসলে এই কমিটির মেম্বার করা হয়েছে। তো এই ঋনগুলো উনার কাছে আমার আছে।