বিএনপির সাবেক যূগ্ম মহাসচিব মোঃ আসলাম চৌধূরী এফসিএ বলেছেন, বিগত ১৫টি বছর জাতির ভোটাধিকারকে ছিনতাই করে গণতন্ত্র ও বাক স্বাধীনতাকে হত্যা করেছিল স্বৈরাচারী হাসিনা সরকার । তারা ক্ষমতাকে চিরস্থায়ী করতে বাংলাদেশে জাতীয় নির্বাচন থেকে স্থানীয় নির্বাচনকে তারা তাদের সন্ত্রাসী বাহিনীর প্রশিক্ষণ ক্যাম্প তৈরি করে জনগণের ভোট ডাকাতি করে ক্ষমতা দখল করেছিল। সেই কারণে তাদের বিরুদ্ধে কথা বললে তাদের মূখ বন্ধ করার জন্য গুম,খুন,নির্যাতন,নিপিড়নের শাসন ব্যবস্থা চালু করেছিল। দেশের জনগণ রাষ্ট্রের মালিক হয়েও তারা গণহারে মামলা হামলার শিকার হয়েছিল স্বৈরাচারী হাসিনার নির্দেশে। তার অন্যায় অত্যাচারের বিরুদ্ধে ছাত্র জনতা ঐক্যবদ্ধ ভাবে এই স্বৈরাচারী হাসিনার পতন ঘটিয়েছে। এ দেশের জনগণ আর কোন অবৈধ নির্বাচন মেনে নেবে না। জনগণের ভোটেই জনপ্রতিনিধি নির্বাচিত করবে।
গতকাল রোববার ২০ অক্টোবর সকালে আসলাম চৌধূরীর ফৌজদারহাটস্থ বাসভবনে সীতাকুন্ড পৌরসভা বিএনপি আয়োজিত মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে রাখতে গিয়ে তিনি উপরোক্ত কথাগুলো বলেন।
সীতাকুন্ড পৌরসভা বিএনপির আহবায়ক জাকির হোসেন এর সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব সালেহ আহমেদ সলুর সঞ্চালনায় অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন উত্তর জেলা বিএনপির যূগ্ম আহবায়ক কাজী সালাউদ্দিন,সীতাকুন্ড উপজেলা বিএনপির আহবায়ক ডাঃ কমল কদর, সদস্য সচিব কাজী মহিউদ্দিন,পৌর বিএনপির সাবেক সভাপতি ইউছুপ নিজামী,সাবেক সাধারণ সম্পাদক কাউন্সিলর মোঃ শামসুল আলম আজাদ ,বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল মনছুর,মোজাহের উদ্দিন আশরাফ,নাছির উদ্দিন,মোঃ সেলিম,মোঃ বাবুল,আবু সিদ্দিক বাল্লা,মোঃ রুবেল,সাইফুল ইসলাম,মোস্তফা,আলমগীর ইমরান,শামসুল আলম,শহিদুল্লাহ,কামরুল,আবুল কালাম , জামশেদ,মোস্তাফিজুর রহমান,আলাউদ্দিন,রফিক,সোহাগ,আবু বক্কর,ছালাউদ্দিন,মোঃ আলী,যুবদলের আহবায়ক অমলেন্দু কনক,সদস্য সচিব জিয়া উদ্দিন,সেচ্চাসেবক দলের আহবায়ক মামুন রেজা,শ্রমিক দলের মোঃ সাদেক,কৃষক দলের আফসার,মৎস্যজীবি দলের হান্নান,মহিলা দলের মাকসুদা বেগম,ফজিলাতুন নেছা হোসনা,ছাত্রদলের ইসমাইল হোসেন,জিকু সাকিল প্রমুখ।
সীতাকুন্ড পৌরসভা বিএনপির আহবায়ক জাকির হোসেন এর সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব সালেহ আহমেদ সলুর সঞ্চালনায় অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন উত্তর জেলা বিএনপির যূগ্ম আহবায়ক কাজী সালাউদ্দিন,সীতাকুন্ড উপজেলা বিএনপির আহবায়ক ডাঃ কমল কদর, সদস্য সচিব কাজী মহিউদ্দিন,পৌর বিএনপির সাবেক সভাপতি ইউছুপ নিজামী,সাবেক সাধারণ সম্পাদক কাউন্সিলর মোঃ শামসুল আলম আজাদ ,বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল মনছুর,মোজাহের উদ্দিন আশরাফ,নাছির উদ্দিন,মোঃ সেলিম,মোঃ বাবুল,আবু সিদ্দিক বাল্লা,মোঃ রুবেল,সাইফুল ইসলাম,মোস্তফা,আলমগীর ইমরান,শামসুল আলম,শহিদুল্লাহ,কামরুল,আবুল কালাম , জামশেদ,মোস্তাফিজুর রহমান,আলাউদ্দিন,রফিক,সোহাগ,আবু বক্কর,ছালাউদ্দিন,মোঃ আলী,যুবদলের আহবায়ক অমলেন্দু কনক,সদস্য সচিব জিয়া উদ্দিন,সেচ্চাসেবক দলের আহবায়ক মামুন রেজা,শ্রমিক দলের মোঃ সাদেক,কৃষক দলের আফসার,মৎস্যজীবি দলের হান্নান,মহিলা দলের মাকসুদা বেগম,ফজিলাতুন নেছা হোসনা,ছাত্রদলের ইসমাইল হোসেন,জিকু সাকিল প্রমুখ।
সংবাদটির পাঠক সংখ্যা : 99