দৈনিক বায়েজিদ ডেস্ক: ঘূর্নিঝড় রিমাল উপকূলীয় অঞ্চলে রাতভর তাণ্ডব চালিয়েছে। সকাল হতেই বেরিয়ে আসছে ক্ষতচিহ্ন। ঘূর্ণিঝড়ে ভেসে গেছে বাগেরহাটের মোংলার চিংড়ির ঘের। পানিতে ডুবে আছে ঘরবাড়ি। তীব্র ঝড়ো হাওয়ায় গাছপালা উপড়ে গেছে অনেক স্থানে। রাত থেকেই বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন উপকূলের এ অঞ্চল।
বাতাসের তীব্রতায় উত্তাল মেঘনা। লক্ষ্মীপুর কমলনগরের নাসিরগঞ্জের বাঁধ ভেঙেছে ঘূর্ণিঝড়ে। তীব্র বেগে লোকালয়ে প্রবেশ করছে পানি। ভাঙন দেখা দিয়েছে নদী তীরবর্তী এলাকায়।
এদিকে সাতক্ষীরাও ঘূর্নিঝড়ে বেশ কয়েক জায়গায় উপড়ে গেছে গাছ। ক্ষতিগ্রস্ত কাঁচা বাড়ি, ফসলের ক্ষেত।
রাতভর স্বস্তিতে কাটলেও সকাল থেকেই রিমালের প্রভাব টের পাচ্ছেন নোয়াখালীবাসী। ঝড়ো হাওয়াসহ ঝুম বৃষ্টিতে তলিয়েছে নিম্নাঞ্চল। জোয়ারের কারণে পানির উচ্চতা আরও বাড়ার শঙ্কা রয়েছে।
বন্দর নগরী চট্টগ্রামে ঘূর্নিঝড়ের তেমন প্রভাব না পড়লেও অতিবৃষ্টিতে ডুবেছে নগরীর নিম্নাঞ্চল। সড়ক পরিনত হয়েছে নদীতে। সকাল থেকে হালিশহর, আগ্রাবাদ, চকবাজার, বহদ্দারহাট, মুরাদপুর, দুই নম্বর গেট, জিইসি সড়কে কোমড় পানিতে ডুবেছে সড়ক। অফিসগামী মানুষকে পড়তে হয়েছে ভোগান্তিতে। সড়কে গণপরিবহন না থাকায় রিকশা অটোরিকশা হাতিয়ে নিচ্ছে তিন থেকে চারগুন বেশি অর্থ।




